Community Reviews

Rating(4 / 5.0, 71 votes)
5 stars
22(31%)
4 stars
29(41%)
3 stars
20(28%)
2 stars
0(0%)
1 stars
0(0%)
71 reviews
April 1,2025
... Show More
কতবার পড়লুম! এ জিনিস পুরোনো হবার নয়।

১০ ই আগষ্ট, ২০২৪-
নিখাদ বাঙালির 'পটেদা সমগ্র' পড়তে গিয়ে খেয়াল করলাম আমার সবচেয়ে প্রিয় টেনিদাকে ভীষণ মিস করছি আমি। হতচ্ছাড়া পন্ডিত ক্যাবলা, পিলের জ্বরে ভোগা প্যালারাম, আর এদিকে ঢাকাই হাবলা ওরফে হাবলু সেন এদের কথা কিভাবে বেমালুম ভুলে গেলাম আমি! অথচ একসময় আমার ধ্যান জ্ঞান ছিল এই টেনিদা। বই ছেড়ে একসময় ইউটিউবে অনেক কার্টুন ও দেখেছি এদের। স্মৃতির তাড়নায় তাই আবার খুলে বসলাম প্রিয় 'টেনিদা সমগ্র'। আর প্রথমেই 'চারমূর্তি'। চলুক এভাবে কিছুদিন টেনিদা.....
April 1,2025
... Show More
বই-এর বাজার একটু ঘাঁটলেই এমন প্রচুর-প্রচুর বই পাওয়া যাবে যারা "দমফাটা হাসির বই" বলে বিজ্ঞাপিত হয়| কিন্তু মাঝেমাঝে, সত্যিই এমন বই-এর সঙ্গে সাক্ষাত হয়, যেগুলো পড়ার সময় হাসতে-হাসতে পেটে-কোমরে ব্যাথা তো হয়ই, বরং কারণে-অকারণে, স্থানে-অস্থানে তার অংশ-বিশেষ মনে পড়লেই হেসে উঠতে হয় (যার অবধারিত ফল হলো আশেপাশের রামগরুড়ের ছানাদের বিরাগভাজন হওয়া)! এটি তেমনই একটি বই, যাতে হাসি এবং সাসপেন্স লুকিয়ে রয়েছে লাইনে-বেলাইনে, আপনাকে মুহূর্মুহু আক্রমণে কুপোকাত করবে বলে| যদি না পড়ে থাকেন, তবে আপনি ধারণাও করতে পারবেন না আপনি কী মিস করছেন!
April 1,2025
... Show More
বাসায় নতুন বই না থাকায় পুরোনো বই খুঁজে খুঁজে পড়ছি। শেষ কবে কোনো বই পড়ে এতো হেসেছি ভুলেই গেছি। রিভিউ আর কী দিবো? আমাদের পটলডাঙার টেনিদাকে কে না চেনে? তার সাথে ঢাকাইয়া বাঙাল হাবুল সেন, পালাজ্বরের পিলে নিয়ে পটল দিয়ে শিঙি মাছের ঝোল খাওয়া প্যালারাম আর সবচেয়ে ভালো স্টুডেন্ট ক্যাবলা। একেবারে জমে ক্ষীর!
April 1,2025
... Show More
❝আমরা চার মূর্তি, মনে খুব ফুর্তি
আমরা পটল ডাঙার...
টেনিদার বুদ্ধি, যেন মুখ শুদ্ধি
সাবাস লিডার...
চারজন আমরা, দেইনা ত বাগড়া
মানুষের ভালো কাজে...
পটল ডাঙার নাম ছড়াবোই ছড়াবো
এই কলকাতাতে।❞
April 1,2025
... Show More
দুর্দান্ত হাসির গল্পে ভরা। এক টানে পড়ে ফেলুন দারুন লাগবে। পটল দিয়ে সিঙ্গি মাছের ঝোল খেতে এবার খুব ইচ্ছে করছে।
April 1,2025
... Show More
বাল্যকালে চলে গিয়েছি যেনো!
April 1,2025
... Show More
২০১৪ ক্লাস ৬ এ পড়ার সময় সেকায়েপ ও বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্র এর পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির কল্যাণে বইটি পড়েছি।
৪ টার দিকে স্কুল থেকে ফিরেই পড়া শুরু করি
কয়েক পাতা পড়েই ঘোর লেগে যায়, বিকেলের খেলা বাদ দিয়ে, রাতের পড়াশোনা ফাঁকি দিয়ে সেদিনই বইটা শেষ করেছিলাম।
সেই প্রথম পটলডাঙার টেনিদা, প্যালা, হাবলু, ক্যাবলার সাথে পরিচয়, প্রত্যেককেই নিজের বন্ধুদের মধ্যেই কোনো চরিত্র।
বইটা শেষ করেছিলাম একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে লেখনী, হাস্যরস, কাহিনী, চরিত্র সবই কিশোর মনে অনেক ভালোলাগা সৃষ্টি করেছিলো। ভাবছিলাম বাপরে এমন বইও হয়, এত দারুণ কিভাবে।
মজার ব্যাপার বইটা পড়ার দুই কি তিন বছর পরে জেনেছিলাম এটা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত টেনিদা সিরিজ।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা নারায়ণ বাবুকে, নিজের অজান্তেই আমার মত অগণিত বাঙালির কিশোর বেলাকে একটু বেশিই সুন্দর করার জন্য।
আপনি বেঁচে থাকবেন আমাদের হৃদয়ে টেনিদা, প্যালা কিংবা হাবলু, ক্যাবলা হয়ে।
April 1,2025
... Show More
মন খারাপ থাকলে মন ভালো করার জন্য টেনিদা গল্পের কোন তুলনা নেই।
April 1,2025
... Show More
ডি লা গ্রান্ডি মেফিস্টোফিলিস!
ইয়াক ইয়াক
April 1,2025
... Show More
স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শেষে আমাদের প্রধান চার চরিত্র ঠিক করলো তারা ঘুরতে যাবেন। তাদের সভাপতি টেনিদা, পড়াশোনায় ভালো ঢাকাই বাঙাল হাবুল সেন, সবচেয়ে ভালো ছাত্র ক্যাবলা আর গল্প কথক পালারাম বাঁডুজ্যে যে এবার থার্ড ডিভিশনে পাশ করলেও করতে পারে। আর টেনিদা ঠিক কবে, কোন পরীক্ষা দিয়েছে এটা কেউ বলতে পারে না। 

ক্যাবলাদের বাসায় তার মেসোমশাইয়ের আমন্ত্রণে, তারা ঠিক করে ঝণ্টিপাহাড় যাবে। ট্রেনে স্বামী ঘুটঘুটানন্দের মিষ্টি খেয়ে ফেলার মধ্য দিয়ে অ্যাডভেঞ্চারের শুরু। বহু কাঠখড় পুড়িয়ে অবশেষে তারা ঝণ্টিপাহাড় পৌঁছায়। কিন্তু সেখানে যাওয়ার পর থেকেও নানাভাবে তাদের কেউ ভয় দেখাতে চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে হাবলু গায়েব হয়ে যায়। 

আসলে কে তাদের ভয় দেখাচ্ছে? আর কেনই বা ওদের উপর এতো ক্ষোভ? আর হাবলুকে কি পাওয়া যাবে?

হাস্যরসে ভরা, অ্যাডভেঞ্চারে টইটম্বুর এক বই। মুহূর্তেই আমি চলে গিয়েছিলাম ছোটোবেলার গরমের ছুটির দিনগুলোতে। যখন গল্পের ডানায় ভর দিয়ে কল্পনা আর বাস্তবের জগতে ঘুরে বেড়াতাম। কিশোর উপন্যাস, হাস্যরসাত্মক গল্প, মজাদার চরিত্র আর স্বল্প পরিসর- সব গুণে গুণান্বিত এই বই। এক বসায় শেষ করে ফেলতে পারবেন আর যারা সহজপাঠ্য আর মজার বই খুঁজছেন, তাদের জন্য একদম আদর্শ। বিশেষ করে, স্কুলের বাচ্চাদের জন্য আদর্শ।
April 1,2025
... Show More
This the fiction I first read. And I first discovered how enjoyable a fiction book can be! It can be prescribed as a tonic for beginners to increase the book thirst.
April 1,2025
... Show More
পটলডাঙার চারমূর্তি। টেনিদা। প্যালা। হাবুল। আর ক্যাবলা। আড্ডা দেয় চাটুজ্জেদের রোয়াকে।

টেনিদা ব্রাহ্মণ সন্তান তাই ক্ষিদেটা একটু বেশিই। আর চারমূর্তির লিডারও। তাই চাটুজ্জেদের রোয়াকে বসে আলু কাবলি কি তেলেভাজা, সবটাতেই ভাগ তার বেশি লাগে।
প্যালা। পালাজ্বরে ভোগে আর পিলেটা টনটন করে ওঠে। পটল দিয়ে শিঙি মাছের ঝোল আর টেনিদার গাট্টা খায়। কিন্তু ফেল করে প্যালাই টেনিদার যোগ্য শিষ্য।
হাবুল। প্যালার গাট্টা খাওয়ার সময় ঢাকাই ভাষায় কমেন্ট্রিটা হাবুলই দেয়। আর মাঝে মাঝে বলে ওঠে, গুল!
ক্যাবলা। সবার জুনিয়র কিন্তু ক্লাসে ফার্স্ট বয়। টপাটপ পাস করে আর উপরের ক্লাসে উঠে যায়।

এই চারজনকে নিয়ে উপন্যাস। তাও আবার এডভেঞ্চার উপন্যাস। যোগসর্পের হাড়ির সাথে ভূতের হাসি, সবটাই আছে। মন খারাপ থাকলে কিংবা থাকলে রিডিং ব্লক, এই উপন্যাসের তুলনা হয়না। টেনিদার তুলনা হয় না। তাই কুরুবকের মতো বকবক না করে পড়া না থাকলে পড়ে ফেলুন। মনটা ভারী ভালো হয়ে যাবে। গোবরডাঙার দিব্বি!
Leave a Review
You must be logged in to rate and post a review. Register an account to get started.