টেনিদা #1

4 Heroes and a Haunted House

... Show More
Book by Gangopadhyay, Narayan

114 pages, Paperback

First published January 1,1957

This edition

Format
114 pages, Paperback
Published
January 1, 2003 by Tara Publishing
ISBN
9788186211342
ASIN
8186211349
Language
English

About the author

... Show More
Noted litterateur and renowned professor/academician, Narayan Gangopadhyay (Bengali: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়) (real name: Taraknath) was born in Baliadanga in Dinajpur, East Bengal, on February 7, 1919. His ancestral home was in Basudebpur, Barishal. In 1941, he stood first class first in M.A. in Bengali from Calcutta University and later went on to earn his D.Phil for his research in the field of short stories in Bengali literature. He taught at the City College and later at the Calcutta University.

His first brush with writing came during his student years, when he tried his hand at poetry. Later he made his mark as a writer of short stories, novels and plays and also emerged as a critic and journalist. In the early 1940s he wrote a three-part novel called Upanibesh. He also regularly contributed to Shonibarer Chithi and was felicitated by Basumati the famous literary magazine. In his later years, he wrote biting satire on the prevalent social and political issues for Desh under the pseudonym Sunando. Among his famous works are Bitangsho, Surjasarathi, Timirtirtha, Alor Sarani, Ek-tala, Rammohan (play), Chhotogalpo Bichitra, Padasanchar, Samrat O Sreshthi, Ankush, Sahityo O Sahityik, Bangla Galpobichitra, Chhotogalper Seemarekha and Rabindranath. Two of his plays, Bhadate Chai and Agantuk, which were enacted by writers, were highly acclaimed.

Narayan Gangopadhyay is also the creator of Tenida and his adventures—which remain till date most popular among children's literature.


Community Reviews

Rating(4 / 5.0, 71 votes)
5 stars
22(31%)
4 stars
29(41%)
3 stars
20(28%)
2 stars
0(0%)
1 stars
0(0%)
71 reviews All reviews
April 1,2025
... Show More
কেউ শৈশবে, নিদেন পক্ষে কৈশোরে এ সমস্ত বই হাতে তুলে দিলো না যে কেন! আপনারা নিজেরা পড়ুন বা না পড়ুন, বাচ্চাদের এসব বই পড়ে শোনাতে, উপহার দিতে কার্পণ্য করবেন না।

আমি মনে হয় সেই হতভাগা বাঙালীদের একজন, যে সুনন্দের জার্নাল পড়ে টরে, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়কে ভালোবেসে এরপর উল্টোপথে টেনিদার কাছে পৌঁছেছে, আর তারও অনেক পরে একদিন হঠাৎ কী মনে করে বইখানা হাতে তুলে পড়তে শুরু করেছে।
April 1,2025
... Show More
খুব ভালো সময় যাচ্ছে না এখন জীবনে। চারমূর্তি পড়ে শৈশবের আনন্দ হাসি ফিরে পেলাম।মনে হচ্ছে কত শত শতাব্দী পর একটু ভালো আছি।
April 1,2025
... Show More
পটলডাংগা পাড়ার বিখ্যাত চার মূর্তি। সভাপতি টেনিদা, হাবলু সেন, ক্যাবলা আর কথক প্যালারাম।

কাহিনীর শুরু হয় পরীক্ষার পর সবাই কোথায় ঘুরতে বের হবে সেটা নিয়ে। এর মাঝে ক্যাবলার মেসোমশায়ের উপদেশে আর তার কেনা বাসায় ছুটি কাটাতে। তবে সমস্যা হল কিনা বাসায় ভূতের বড়ই উতপাত। তা কি আর ৪ মূর্তি থোড়ায় কেয়ার করে?

নির্দিষ্ট দিনে ট্রেনে চেপে রওনা দিল তারা। তাদের সাথে একই কেবিনে উঠলেন এক বাবা। যার সাথে কিনা মস্ত হাড়ি ভর্তি রসগোল্লা। বাবা ঘুমালে চার মূর্তি সেটাও সাবার করে দেয়।

নির্দিষ্ট সময়ে তারা পৌছায় বাংলোতে। পথি মধ্যে আরো অনেক কান্ডকারখানা ঘটাতে ঘটাতে। কিন্তু এসেই তারা পড়ে ভূতের পাল্লায়। কাহিনী এগোতে থাকে আর চার মূর্তির নির্ভেজাল বিনোদন চলতে থাকে।

টেনিদা সিরিজের প্রথম গল্প। আসলেই কি? কারন অন্যান্য সমগ্রের মতন এটাতে টাইম লাইন ধরে সাজানো নেই। তাতে খুব যে অশুদ্ধ হয়ে গেছে এমনও না। সামান্য যদি কারো রসবোধ থাকে তবে তারা মজা পাবেই এটা পড়ে।
April 1,2025
... Show More
অনেক ছোটবেলায় পড়া গল্পটি কিন্তু আবার পড়ার পর যেন সেই একই রকম মজা পেলাম।
April 1,2025
... Show More
হাসতে হাসতে চোখে পানি চলে আসেনি, কিন্তু "চারমূর্তির অভিযান" থেকে অনেক ভালো ছিলো। এক, অতিদীর্ঘ ছিল না, অন্য বইটার মতো।
দুই, অনেকবেশি বাস্তবসম্মত ছিলো ১৪-১৫ বছরের খাওয়া পাগল চার কিশোরের আচরণ।
তিন, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, কাহিনিটা ভালো ছিলো, রহস্য, প্লট, কাহিনির ব্যাকড্রপ সব মিলিয়ে।

তবে আবারও বলি, টেনিদার গল্প ক্লাস ফোর-ফাইভে পড়লেই বেশি মজা পেতাম।
April 1,2025
... Show More
বই: চারমূর্তি
লেখক: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
ধরণ: উপন্যাস
প্রকাশনী: বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
প্রচ্ছদকার: ধ্রুব এষ
পৃষ্ঠাসংখ্যা: ৮০ পৃষ্ঠা
মুদ্রিত মূল্য: একশো টাকা মাত্র

পাঠপ্রতিক্রিয়া: পিডিএফে শুরু করা হয়েছিল দু'বছর আগে। শৈশবের বইগুলি এখন পড়ছি। কারণ ও সময়ে কমিক্সের বাইরে তেমন পড়া হয়নি। হার্ডকপি পাওয়া মাত্রই বইটি পড়েছি।

গল্পের কাহিনী বেশ পরিচিত। এ নিয়ে আমার লেখার নেই। লেখনের লেখনশৈলী, উপমাগুলি আমায় টেনেছে। সঙ্গে অপার বাংলার আঞ্চলিক ভাষা তো আছেই। বইটি পড়তে গিয়ে মাঝেসাঝে খিকখিক করে হেসে উঠেছি।
April 1,2025
... Show More
❝মেসোমশাই আবার খ্যাঁক-খ্যাঁক করে হেসে বললেন, তার মানে তোমরা যাবে না? ভয় ধরছে বুঝি?
টেনিদা এবার তড়াক করে লাফিয়ে উঠল। তারপর সাঁ করে একটা বুক-ডন দিয়ে বললে, ভয়? দুনিয়ায় আছে বলে আমি জানিনে।- নিজের বুকে একটা থাপ্পড় মেরে বললে, কেউ না যায়- হাম জায়েঙ্গা! একাই জায়েঙ্গা!
ক্যাবলা বললে, আর যখন ভূতে ধরেঙ্গা?
তখন ভূতকে চাটনি বানিয়ে খায়েঙ্গা!- টেনিদা বীররসে চাগিয়ে উঠল।❞

স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শেষে হুট করেই একটা ছোটখাটো ট্যুরের প্ল্যান করে বসে পটলডাঙার "চার বীরপুরুষ" (নিজেরাই বীর ভাবে আরকি)। ঝণ্টিপাহাড়ে ভুতকে একহাত দেখে নিবে বলা টেনিদাও যখন বাংলোতে ভুতুড়ে কারবার দেখে প্রায় অক্কা পাবার জোগাড় তখন ক্যাবলা পণ করে বসে শেষ না দেখে ছাড়বে না! অন্যদিকে প্যালা আর হাবুলের ভয়ে তো জান যায় যায় অবস্থা। দলপতি হয়ে কি পালিয়ে যাওয়া টেনিদাকে শোভা পায়? পালিয়ে জীবন বাঁচাবে নাকি মুখোমুখি হবে ভুতের?

টেনিদা সমগ্রের প্রথম উপন্যাস "চার মূর্তি"। বই নিয়ে বলার আগে চলুন চরিত্রগুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচয় হয়ে যাক। পটলডাঙার চার কিংকর্তব্যবিমূঢ় চরিত্র,
১. টেনিদা: দলের সভাপতি হলে কি হবে জানটা যে বড়ই দুর্বল। বছরের পর বছর একই ক্লাসে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গর্বের সাথে। তবে আরও একটা গুন আছে যা সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়, চোখের পলকে সাবাড় করে ফেলে গন্ডায় গন্ডায় খাবার।
২. প্যালা: ফেলুদার যেমন তোপসে সঙ্গী তেমনি টেনিদার সঙ্গী প্যালা, গল্পকথকও। পাঠককে বলবে একের পর এক হাস্যকর মজার অভিযানের গল্প।
৩. হাবুল: ঢাকাইয়া পোলা কিন্তু জুড়ে গেছে টেনিদার সঙ্গে।
৪. ক্যাবলা: বয়সে সবচেয়ে ছোট হলেও দলের মধ্যে যদি কেউ ঘটে বুদ্ধি ও সাহস ধরে তো সে ক্যাবলায়। টেনিদাকে কথার জালে ফাঁসানোর যোগ্যতাও শুধু তারই আছে।

কিশোর উপন্যাস আমার কাছে এমন এক জনরা যে যখনই পড়ি না কেন ভালো লাগেই। মানব মস্তিষ্কের এক অংশ সারাজীবনই এভারগ্রিন বা বাচ্চামিতে ভরা থাকে বলেই মনে হয় আমার। প্রাণখোলা হাসি কার না ভালো লাগে? আর এই কাজটাই নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় করছেন টেনিদা সিরিজের মাধ্যমে। ক্ষুরধার মস্তিষ্কের একদল বন্ধুদের হাতে দুষ্টুদের পরাস্ত হতে দেখেছি কিন্তু একদল হাঁদারামের হাতে? জি হ্যাঁ, বোকাসোকা ও ভিতু তিন সদস্য এবং অতি বুদ্ধিমান ও দুঃসাহসিক ছোকরাদের গল্পই বলা হয়েছে "চার মূর্তি"-তে। যারা ঘুরতে যেয়ে পড়ে যায় বিপাকে। একদিকে ভয়ে কাঁপা-কাঁপি তো অন্যদিকে নিজেকে বীর পরিচয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে নেমে পড়ে এক অদ্ভুত অভিযানে কিন্তু কেঁচো খুড়তে সাপ বেড়িয়ে আসে! টেনিদার ভয়, প্যালার সংশয়, হাবুলর বোকামি আর ক্যাবলার টিপুনি কাটা দেখে অনেক হেসেছি। শেষে যেয়ে প্যারার স্বপ্নের বিবরণ... এমন আগামাথাহীন অদ্ভুত ���জার স্বপ্ন তো আমরাও দেখি। অনেক অনেক অনেক হেসেছি। মজার একটা বই নিঃসন্দেহে। যারা সেই ফেলে আসা কৈশোরকে মিস করেন বইটা একবার পড়ে দেখতে পারেন।
Leave a Review
You must be logged in to rate and post a review. Register an account to get started.