...
Show More
বি ওয়ার্ডসওয়ার্থ নামে একটা গল্প পড়ার মাধ্যমে ভি এস নাইপলের সাথে পরিচয়। পড়ে দারুণ আনন্দ পেয়েছিলাম। এরপরে আর কিছুই পড়া হয় নি। বাতিঘরে খুঁজতে খুঁজতে এই ছোট বইখানা হাতে আসলো। এক বসায় পড়ে ফেললাম।
ছোটবেলা থেকেই লেখক হবার বাসনা পোষণ , অতঃপর লেখার তীব্র ইচ্ছা দ্বারা তাড়িত হতে হতে একসময় লেখার ছন্দ পেয়ে যাওয়া, বইটাকে নাইপল জীবনে সেই সময়টাকে স্মৃতিচারণা বলা যায়। সেই যে শূন্যতার মাঝেও এক লেখালেখির ছন্দ আবিষ্কার করলেন, তারপরে আর থামাথামি নেই।
ভারত নিয়ে তার বিশেষ পর্যবেক্ষণ নজরে পড়ে। গুডরিডসে রিভিউ সেকশনে দেখলাম এক বাঙালি ভদ্রলোক ওই অংশটার জন্যে নাইপলকে 'সাম্প্রদায়িক', 'অসুস্থ প্রাণী' ট্যাগ লাগায়ে দিয়েছেন। এতবড় ট্যাগ পাওয়ার মতো কিছু লেখা হয়েছে বলে মনে হলো না। সেই ব্রিটিশ থেকে শুরু করে তুর্কী মুসলমানেরা বহিরাগতই ছিলেন , তাদের আগমনে ভারতের নিজস্ব সভ্যতা ব্যাপকভাবে ধ্বংস হয়েছে, এটা তো অস্বীকার করার উপায় নাই। যাক গে, সাম্প্রদায়িক ট্যাগ খাওয়ার আগেই অফ যাই।
লেখকের লেখার অভিজ্ঞতা, তার নিজস্ব লেখকসত্ত্বাকে আবিষ্কারের অভিজ্ঞতা শুনতে বরাবরই দারুণ লাগে। এবারও তাই হলো।
ছোটবেলা থেকেই লেখক হবার বাসনা পোষণ , অতঃপর লেখার তীব্র ইচ্ছা দ্বারা তাড়িত হতে হতে একসময় লেখার ছন্দ পেয়ে যাওয়া, বইটাকে নাইপল জীবনে সেই সময়টাকে স্মৃতিচারণা বলা যায়। সেই যে শূন্যতার মাঝেও এক লেখালেখির ছন্দ আবিষ্কার করলেন, তারপরে আর থামাথামি নেই।
ভারত নিয়ে তার বিশেষ পর্যবেক্ষণ নজরে পড়ে। গুডরিডসে রিভিউ সেকশনে দেখলাম এক বাঙালি ভদ্রলোক ওই অংশটার জন্যে নাইপলকে 'সাম্প্রদায়িক', 'অসুস্থ প্রাণী' ট্যাগ লাগায়ে দিয়েছেন। এতবড় ট্যাগ পাওয়ার মতো কিছু লেখা হয়েছে বলে মনে হলো না। সেই ব্রিটিশ থেকে শুরু করে তুর্কী মুসলমানেরা বহিরাগতই ছিলেন , তাদের আগমনে ভারতের নিজস্ব সভ্যতা ব্যাপকভাবে ধ্বংস হয়েছে, এটা তো অস্বীকার করার উপায় নাই। যাক গে, সাম্প্রদায়িক ট্যাগ খাওয়ার আগেই অফ যাই।
লেখকের লেখার অভিজ্ঞতা, তার নিজস্ব লেখকসত্ত্বাকে আবিষ্কারের অভিজ্ঞতা শুনতে বরাবরই দারুণ লাগে। এবারও তাই হলো।