...
Show More
3.5/5
"নিকারাগুয়ায়" তিনি বলেন,"প্রত্যেককেই কবি বলে বিবেচনা করা হয়, উল্টোটি প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত।"
এই কবিদের দেশে সালমান রুশদি ভ্রমণ করেছিলেন ১৯৮৬ সালে, সমাজতন্ত্রী সান্দিনিস্তা বিপ্লবীদের চূড়ান্ত বিজয়ের সপ্তম বর্ষপূর্তিতে। যে দেশটির জীবিতদের বোঝার জন্য, লেখকের মনে হয়েছিলো, মৃতদের দিয়ে শুরু করা উচিত। কারণ "দেশটি প্রেতে পরিপূর্ণ ছিলো।" দীর্ঘ স্বৈরাচারী শাসনের ফলে দেশটিতে জমে উঠেছিলো লাশ আর কান্না। ছিলো অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক আর মনস্তাত্ত্বিক নানান সমস্যা। রুশদি তার তিন সপ্তাহের সফরের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণ বর্ণনা করেছেন বইতে। খুব গভীর কোনো বই না। কিন্তু পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হতেই পারে, পৃথিবীর সব বিপ্লব আর বিপ্লববিধ্বস্ত জনপদের গল্প কোনো এক অদৃশ্য জাদুবলে একই রকম হয়ে যায়, একই রকম নিয়তি বয়ে বেড়াতে হয় সবাইকে।
(১৬ মার্চ,২০২২)
"নিকারাগুয়ায়" তিনি বলেন,"প্রত্যেককেই কবি বলে বিবেচনা করা হয়, উল্টোটি প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত।"
এই কবিদের দেশে সালমান রুশদি ভ্রমণ করেছিলেন ১৯৮৬ সালে, সমাজতন্ত্রী সান্দিনিস্তা বিপ্লবীদের চূড়ান্ত বিজয়ের সপ্তম বর্ষপূর্তিতে। যে দেশটির জীবিতদের বোঝার জন্য, লেখকের মনে হয়েছিলো, মৃতদের দিয়ে শুরু করা উচিত। কারণ "দেশটি প্রেতে পরিপূর্ণ ছিলো।" দীর্ঘ স্বৈরাচারী শাসনের ফলে দেশটিতে জমে উঠেছিলো লাশ আর কান্না। ছিলো অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক আর মনস্তাত্ত্বিক নানান সমস্যা। রুশদি তার তিন সপ্তাহের সফরের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণ বর্ণনা করেছেন বইতে। খুব গভীর কোনো বই না। কিন্তু পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হতেই পারে, পৃথিবীর সব বিপ্লব আর বিপ্লববিধ্বস্ত জনপদের গল্প কোনো এক অদৃশ্য জাদুবলে একই রকম হয়ে যায়, একই রকম নিয়তি বয়ে বেড়াতে হয় সবাইকে।
(১৬ মার্চ,২০২২)